চেন্নাই এর জনপ্রিয়তা বাংলাদেশের মানুষের কাছে চিকিৎসার জন্য হলেও ভারতবর্ষের অন্য মেট্রোপলিটন শহরগুলোর মত চেন্নাই ও খুব গোছানো একটি শহর। আমরা গিয়েছিলাম এ বছর এর জানুয়ারী মাসে।
.
চেন্নাই ভ্রমনের ক্ষেত্রে আপনাকে শুরুতে যে বিষয়ে বিবেচনা করতে হবে সেটি হল আপনি আকাশপথে যেতে চান না রেলপথে যেতে চান। আমরা ৪ জন গিয়েছিলাম রেলপথে। রেলপথে যাবার ক্ষেত্রে আপনি হাওড়া এবং সাঁতরাগাছি উভয় জংশন থেকেই ট্রেন পাবেন। ট্রেনে যাবার ক্ষেত্রে প্রায় ক্ষেত্রবিশেষ ২৮-৩০ ঘন্টা লেগে থাকে। টিকিটের ক্ষেত্রে আপনি যেকোন এজেন্সিরর সাহায্য নিতে পারেন। তৎকালে কাটলে টিকিটের দাম বেশী পরবে।
.
চেন্নাইয়ে নামার পর সবথেকে প্রথম যে ব্যপারটা মাথায় রাখতে হয় সেটি হল আপনি কোথায় থাকবেন। চেন্নাই শহরে বিভিন্ন মানের হোটেল আছে।
তবে আপনি যদি চিকিৎসার জন্য যান তাহলে আপনার জন্য গ্রীমস রোডে থাকাটা সবথেকে ভাল হবে। গ্রীমস রোড থেকে অ্যাপেলো এবং শংকর নেত্রালয় উভয়ই কাছে। আমরাও মূলত চিকিৎসার জন্য যাওয়ায় গ্রীমস রোডের একটি হোটেলে ছিলাম।
চেন্নাই ভ্রমনের ক্ষেত্রে আপনাকে শুরুতে যে বিষয়ে বিবেচনা করতে হবে সেটি হল আপনি আকাশপথে যেতে চান না রেলপথে যেতে চান। আমরা ৪ জন গিয়েছিলাম রেলপথে। রেলপথে যাবার ক্ষেত্রে আপনি হাওড়া এবং সাঁতরাগাছি উভয় জংশন থেকেই ট্রেন পাবেন। ট্রেনে যাবার ক্ষেত্রে প্রায় ক্ষেত্রবিশেষ ২৮-৩০ ঘন্টা লেগে থাকে। টিকিটের ক্ষেত্রে আপনি যেকোন এজেন্সিরর সাহায্য নিতে পারেন। তৎকালে কাটলে টিকিটের দাম বেশী পরবে।
.
চেন্নাইয়ে নামার পর সবথেকে প্রথম যে ব্যপারটা মাথায় রাখতে হয় সেটি হল আপনি কোথায় থাকবেন। চেন্নাই শহরে বিভিন্ন মানের হোটেল আছে।
তবে আপনি যদি চিকিৎসার জন্য যান তাহলে আপনার জন্য গ্রীমস রোডে থাকাটা সবথেকে ভাল হবে। গ্রীমস রোড থেকে অ্যাপেলো এবং শংকর নেত্রালয় উভয়ই কাছে। আমরাও মূলত চিকিৎসার জন্য যাওয়ায় গ্রীমস রোডের একটি হোটেলে ছিলাম।
.
এবার আসা যাক চেন্নাই শহরে দেখার মত কি কি আছে। চেন্নাই শহরের মধ্যে দেখার জন্য আপনি যেতে পারেন:
১/ সিমোজি পুঙ্গা: গাছপালায় ঘেরা একটি পার্ক। অনেকটা ঢাকার বলধা গার্ডেনের মত। পার্কটির অবস্থান চেন্নাই এর আমেরিকান কনসুল্যেটের পাশে।
.
২/ মেরিনা বীচ: চেন্নাইয়ের সবচেয়ে জনপ্রীয় ট্যুরিষ্ট স্পট বললেও হয়তো খুব বেশী ভুল বলা হবে না। বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত ১৩ কিলোমিটার সমুদ্রসৈকতটির কোল ঘেষেই গড়ে উঠেছে চেন্নাই শহর।
.
৩/মাদ্রাজ লাইটহাউজ: মাদ্রাজ লাইটহাউজের অবস্থান ঠিক মেরিনা বীচের পাশেই। ১০ তলা সমান উচ্চতাসম্পন্ন এই লাইট হাউজটি থেকে আপনি উপভোগ করতে পারবেন মেরিনা বীচ এবং চেন্নাই শহরের একাংশের অপরূপ সৌন্দর্য।
.
৪/বিবেকানন্দ হাউস: বিবেকানন্দ হাউস চেন্নাই শহরের স্বামী বিবেকানন্দের স্মৃতিবিজড়িত একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ও সংগ্রহালয়। এখানে আপনি দেখতে পাবেন বিভিন্ন পৌরানিক সংগ্রহ এবং শিকাগোতে স্বামী বিবেকানন্দের ঐতিহাসিক ভাষনের উপর নির্মিত 3D চলচিত্র। লাইটহাউস এবং বীচ থেকে এর অবস্থান খুব কাছেই।
.
৫/সানথোম চার্চ(সেন্ট থমাস বেসিলিকা): লাইটহাউস থেকে বেরিয়ে আপনি হেটে বা অটোতে করে চলে যেতে পারেন সানথোম চার্চ এ। চেন্নাই শহরের পুরাতন এবং ঐতিহাসিক চার্চগুলোর মধ্যে সানথোম চার্চ অন্যতম।
.
৬/অরুলমিগু কপলেশ্বর মন্দির: কপলেশ্বর হিন্দুদেবতা শিবের অন্য নাম। সপ্তম শতকে নির্মিত এ মন্দিরের স্থাপত্যশৈলী আপনাকে মুগ্ধ করবে।
.
৭/ফোর্ট সেন্ট জর্জ: ভারতবর্ষে ইংরেজদের প্রথম দূর্গ এটি। প্রাচীন এই স্থাপনাটি বর্তমানে তামিলনাড়ু প্রাদেশিক সরকারের দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও ফোর্ট সেন্ট জর্জের পাশে একটি সংগ্রহশালা আছে।
.
৮/চেন্নাই সরকারী জাদুঘর: এখানে গেলে আপনি দেখতে পারবেন বিভিন্ন প্রাগঐতিহাসিক সামগ্রী এবং হিন্দু সভ্যতা এবং চেন্নাই শহরের বিভিন্ন বিবর্তনের সংগ্রহ।
.
৯/গোল্ডেন বীচ: শহর থেকে একটু বাইরে গোল্ডেন বীচের অবস্থান। আপনি চাইলে অটোতে খুব সহজেই গোল্ড বীচে যেতে পারেন।
.
এছাড়াও আপনার হাতে সময় বেশী থাকলে যেকোন ট্যুরিস্ট এজেন্সির সাহয্যে গাড়ী বুকিং করে অথবা বাসে চলে যেতে পারেন তিরুমালা তিরুপতি মন্দিরে।
.
#চেন্নাইয়ের লোকাল খাবার খেতে ভুলবেন না আর চেন্নাইয়ের অটো চালকদের থেকে সাবধানে থাকাটাই শ্রেয়।
#চেন্নাইয়ের ভাষাগত সমস্যা দূরীকরনের ক্ষেত্রে আপনি ইংরেজী আর কাজ চালানোর মত কিছু হিন্দি জানলেই হবে।
.
২/ মেরিনা বীচ: চেন্নাইয়ের সবচেয়ে জনপ্রীয় ট্যুরিষ্ট স্পট বললেও হয়তো খুব বেশী ভুল বলা হবে না। বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত ১৩ কিলোমিটার সমুদ্রসৈকতটির কোল ঘেষেই গড়ে উঠেছে চেন্নাই শহর।
.
৩/মাদ্রাজ লাইটহাউজ: মাদ্রাজ লাইটহাউজের অবস্থান ঠিক মেরিনা বীচের পাশেই। ১০ তলা সমান উচ্চতাসম্পন্ন এই লাইট হাউজটি থেকে আপনি উপভোগ করতে পারবেন মেরিনা বীচ এবং চেন্নাই শহরের একাংশের অপরূপ সৌন্দর্য।
.
৪/বিবেকানন্দ হাউস: বিবেকানন্দ হাউস চেন্নাই শহরের স্বামী বিবেকানন্দের স্মৃতিবিজড়িত একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ও সংগ্রহালয়। এখানে আপনি দেখতে পাবেন বিভিন্ন পৌরানিক সংগ্রহ এবং শিকাগোতে স্বামী বিবেকানন্দের ঐতিহাসিক ভাষনের উপর নির্মিত 3D চলচিত্র। লাইটহাউস এবং বীচ থেকে এর অবস্থান খুব কাছেই।
.
৫/সানথোম চার্চ(সেন্ট থমাস বেসিলিকা): লাইটহাউস থেকে বেরিয়ে আপনি হেটে বা অটোতে করে চলে যেতে পারেন সানথোম চার্চ এ। চেন্নাই শহরের পুরাতন এবং ঐতিহাসিক চার্চগুলোর মধ্যে সানথোম চার্চ অন্যতম।
.
৬/অরুলমিগু কপলেশ্বর মন্দির: কপলেশ্বর হিন্দুদেবতা শিবের অন্য নাম। সপ্তম শতকে নির্মিত এ মন্দিরের স্থাপত্যশৈলী আপনাকে মুগ্ধ করবে।
.
৭/ফোর্ট সেন্ট জর্জ: ভারতবর্ষে ইংরেজদের প্রথম দূর্গ এটি। প্রাচীন এই স্থাপনাটি বর্তমানে তামিলনাড়ু প্রাদেশিক সরকারের দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও ফোর্ট সেন্ট জর্জের পাশে একটি সংগ্রহশালা আছে।
.
৮/চেন্নাই সরকারী জাদুঘর: এখানে গেলে আপনি দেখতে পারবেন বিভিন্ন প্রাগঐতিহাসিক সামগ্রী এবং হিন্দু সভ্যতা এবং চেন্নাই শহরের বিভিন্ন বিবর্তনের সংগ্রহ।
.
৯/গোল্ডেন বীচ: শহর থেকে একটু বাইরে গোল্ডেন বীচের অবস্থান। আপনি চাইলে অটোতে খুব সহজেই গোল্ড বীচে যেতে পারেন।
.
এছাড়াও আপনার হাতে সময় বেশী থাকলে যেকোন ট্যুরিস্ট এজেন্সির সাহয্যে গাড়ী বুকিং করে অথবা বাসে চলে যেতে পারেন তিরুমালা তিরুপতি মন্দিরে।
.
#চেন্নাইয়ের লোকাল খাবার খেতে ভুলবেন না আর চেন্নাইয়ের অটো চালকদের থেকে সাবধানে থাকাটাই শ্রেয়।
#চেন্নাইয়ের ভাষাগত সমস্যা দূরীকরনের ক্ষেত্রে আপনি ইংরেজী আর কাজ চালানোর মত কিছু হিন্দি জানলেই হবে।
No comments:
Post a Comment